
নিজস্ব প্রতিবেদক,গাজীপুর:
দেশের বিশিষ্ট কৃষি বিজ্ঞানী ড. মো. আনোয়ারুল হক গত ০৯ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এর পরিচালক (প্রশাসন ও সাধারণ পরিচর্যা) পদে (চলতি দায়িত্ব) যোগদান করেছেন। এ পদে যোগদানের আগে তিনি শস্যমান ও পুষ্টি বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯৪ সালে এ ইনস্টিটিউটে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করে গত ৩০ বছর ধরে বিভিন্ন পদে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ড. মো. আনোয়ারুল হক ১৯৬৬ সালে ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সাহেবনগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৮ সালে বিএসসি (এজি.ইঞ্জি.) সম্মান ডিগ্রি এবং ১৯৯০ সালে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ২০০২ সালে যুক্তরাজ্যের লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। বর্তমানে ড. মো. আনোয়ারুল হক বাংলাদেশের জাতীয় কৃষি গবেষণা সিস্টেম (এনএআরএস) এর আওতাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে অন্যতম জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী। দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা জার্নালে তার ৩২টি গবেষণামূলক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তিনি গবেষণা সংশ্লিষ্ট কাজে যুক্তরাজ্য, বেলজিয়ামসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই সন্তানের জনক।
দেশের বিশিষ্ট কৃষি বিজ্ঞানী ড. মো. রফিকুল ইসলাম গত ০৯ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এর পরিচালক (গবেষণা) পদে (রুটিন দায়িত্ব) যোগদান করেছেন। এ পদে যোগদানের আগে তিনি মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯৮ সালে এ ইনস্টিটিউটে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করে গত ২৭ বছর ধরে বিভিন্ন পদে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ড. মো. রফিকুল ইসলাম ১৯৭১ সালে সিরাজগঞ্জ জেলার কামারখন্দ উপজেলার হালুয়াকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে বিএসসি (এজি) সম্মান ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ২০১২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৃত্তিকা বিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। বর্তমানে ড. মো. রফিকুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কৃষি গবেষণা সিস্টেম (এনএআরএস) এর আওতাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে অন্যতম জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী। দেশ- বিদেশের খ্যাতনামা জার্নালে তার ৮০টি গবেষণামূলক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তিনি গবেষণা সংশ্লিষ্ট কাজে জাপান, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, সিঙ্গাপুর, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই সন্তানের জনক।